৫১ হাজার আমানতকারী হারাল আর্থিক প্রতিষ্ঠান

দৈনিক আমাদের সময় প্রকাশিত: ২০ মার্চ ২০২৩, ০৯:২৮

টানা এক বছর কমার পর ২০২২ সালের শেষ তিন মাসে ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠান খাতে (এনবিএফআই) সার্বিক আমানত পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হয়েছে। তবে আমানত বৃদ্ধির এই স্বস্তির খবরের মধ্যেও বড় দুঃসংবাদ হলো- একই সময়ে এ খাতে ব্যক্তি আমানতকারীর সংখ্যা অস্বাভাবিক কমে গেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রতিবেদনে দেখা গেছে, ২০২২ সালের শেষ তিন মাসে এ খাতে ব্যক্তি আমানতকারীর অ্যাকাউন্ট কমেছে প্রায় সাড়ে ৫১ হাজার। তিনটি কারণে এ খাত থেকে আমানতকারী মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছেন। এগুলো হলো- আস্থাহীনতা, সুদের সর্বোচ্চ সীমা আরোপ ও উচ্চ মূল্যস্ফীতি।


অর্থনীতিবিদসহ সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দেশের আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো এক ধরনের সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। পিপলস লিজিংসহ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের পরিচালক ও কর্মকর্তাদের অনিয়ম, জালিয়াতি ও যোগসাজশের মাধ্যমে নামে-বেনামে ঋণ বের করে নেওয়ায় এ সংকট তৈরি হয়েছে। এ কারণে আগেই আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ওপর আস্থা কমেছে মানুষের। এর মধ্যেই এ খাতে আমানত ও ঋণের সুদে সর্বোচ্চ সীমা বেঁধে দেওয়া হয়। এ ছাড়া রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের পর থেকে মূল্যস্ফীতির পারদ চড়তে থাকায় জীবনযাত্রার ব্যয় বেড়েছে মানুষের। এসব কারণে ব্যক্তি আমানতকারীর হিসাব কমে থাকতে পারে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us