ফেব্রুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত বিদ্যুতের চাহিদা প্রায় ৫০ শতাংশের বেশি বৃদ্ধি পাবে। বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ড (পিডিবি) অনুমান করছে, এই সময়ে পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে জ্বালানি খরচের জন্য অন্তত ৪ দশমিক ৪৫ বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন হবে।
ভারতের আদানি পাওয়ার ও শেভরনকে প্রদেয় অর্থ যোগ করলে এই অংক ৫ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ ও জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা।
তারা বলছেন, গ্রীষ্মে গরম বেড়ে যাওয়ায় এবং বোরো সেচের মৌসুম হওয়ায় জুন পর্যন্ত বিদ্যুতের চাহিদা বাড়তে থাকবে।
তা ছাড়া, চলতি বছর রমজান মাস আসছে এই মৌসুমেই। মানুষের বাড়তি স্বস্তির জন্য রোজার পুরো মাস নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ করা দরকার।