বাংলাদেশে পাঁচ কারণে মূল্যস্ফীতি বাড়তে পারে

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১৫ ডিসেম্বর ২০২২, ১৩:১৪

বাংলাদেশে চলতি ২০২২–২৩ অর্থবছরে পাঁচ কারণে মূল্যস্ফীতি বাড়তে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। কারণগুলো হচ্ছে—আকস্মিক বন্যা ও ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের কারণে কৃষিজাত ফলন হ্রাস; ডলারের মূল্যবৃদ্ধিতে আমদানি খরচ বেড়ে যাওয়া; বিশ্ববাজারে ভোগ্যপণ্য, জ্বালানি, সার ও অন্যান্য পণ্যের মূল্যবৃদ্ধি; স্থানীয় বাজারে তেলের মূল্যবৃদ্ধি এবং বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধির সম্ভাবনা। 


গতকাল বুধবার এডিবি এশিয়ান ডেভেলপেমন্ট আউটলুক প্রতিবেদনের সম্পূরক অংশ প্রকাশ করেছে। তাতে বাংলাদেশে উচ্চ মূল্যস্ফীতির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। তবে গড় মূল্যস্ফীতি কত হতে পারে, তা নিয়ে কিছু বলেনি এডিবি।


আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) কয়েক মাস আগে পূর্বাভাস দিয়ে বলেছিল, আগামী ২০২৩ সালে বাংলাদেশে মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ১ শতাংশ হতে পারে। 


কয়েক মাস আগে এডিবির মূল প্রতিবেদনে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর জন্য যে মূল্যস্ফীতির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে, তা সম্পূরক প্রতিবেদনে বাড়ানো হয়েছে। এডিবির নতুন পূর্বাভাসে চলতি ২০২২ সালে দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের গড় মূল্যস্ফীতি ৮ দশমিক ১ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৮ দশমিক ২ শতাংশ করা হয়েছে। আগামী ২০২৩ সালের গড় মূল্যস্ফীতির পূর্বাভাস ৭ দশমিক ৪ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৭ দশমিক ৯ শতাংশ করা হয়েছে। মূলত বাংলাদেশ, নেপাল, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে সার্বিকভাবে দক্ষিণ এশিয়ার মূল্যস্ফীতির পূর্বাভাস বাড়ানো হয়েছে। 


এ সময় মূল্যস্ফীতি বেশ আলোচিত বিষয়। সর্বশেষ গত নভেম্বর মাসে বাংলাদেশে ৮ দশমিক ৮৫ শতাংশ মূল্যস্ফীতি হয়েছে। গত আগস্টে জ্বালানি তেলের দাম ৫১ শতাংশ পর্যন্ত বাড়ার কারণে ওই মাসে মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৯ দশমিক ৫২ শতাংশে ওঠে, যা গত ১১ বছর তিন মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ। অবশ্য পরের তিন মাসে মূল্যস্ফীতি খানিক কমে এসেছে। উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে গরিব, নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্ত মানুষের দৈনন্দিন জীবনযাত্রায় ব্যাপক প্রভাব পড়েছে। সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন তাঁদের অনেকে। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us