প্রকল্পটি নতুন করে সাজানো যেতে পারে

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২২, ১১:৪০

চীনের কনসেশনাল (নমনীয় সুদ) ঋণ নেওয়া এবং সেই ঋণে গৃহীত প্রকল্পের কাজ চীনের মনোনীত ঠিকাদারকে দিয়ে সরাসরি চুক্তির মাধ্যমে (জিটুজি নামে) করানোর এক অদ্ভুত সংস্কৃতি বাসা বেঁধেছে আমাদের দেশে। যার একটি বড় উদাহরণ এ প্রকল্প। চীনের ঋণ নেওয়ার মানে হচ্ছে, ঠিকাদার আগে থেকেই ঠিক করে রাখা। এ কারণে দর-কষাকষিও আর শক্তভাবে করা যায় না, তখন তা হয়ে ওঠে লোকদেখানো দর-কষাকষি।


এ মনোনয়নের বিষয়টি একক প্রতিষ্ঠানকে জিটুজির নামে সরাসরি চুক্তির মাধ্যমে কাজ দেওয়ার একটি প্রক্রিয়া। অর্থাৎ এক হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে চীনারা প্রস্তাব করে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। দর-কষাকষি করে চুক্তি হয় তিন হাজার কোটি টাকায়, অর্থাৎ দুই হাজার কোটি টাকা বেশি। এতে দেশের ওপর কড়া সুদের অযৌক্তিক ঋণের চাপ সৃষ্টি হয়। বিস্তৃতি ঘটে দুর্নীতির। জিটুজির সুযোগ ব্যবহার করেই চীনা প্রতিষ্ঠান প্রকৃত ব্যয়ের অনেক বেশি প্রস্তাব করেছে বলে মনে হচ্ছে। বিআরটিসি বুয়েটের মূল্যায়নটি সরকার কেন আমলে নিল না, তা-ও এক রহস্য বটে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us