প্রত্যাশা ছিল, প্রাপ্তি আছে, সঙ্গে হতাশাও

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১০ সেপ্টেম্বর ২০২২, ১০:৩৪

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দিল্লিতে শীর্ষ বৈঠকে দুই দেশের সম্পর্ককে এগিয়ে নিতে রাজনৈতিক অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছেন। তবে বাংলাদেশের বহুল প্রত্যাশিত ও দীর্ঘদিনের অমীমাংসিত তিস্তা চুক্তির বিষয়ে অগ্রগতি নেই। এবার সই হয়েছে কুশিয়ারা নদীর পানি প্রত্যাহারে একটি সমঝোতা। ভারতের পক্ষ থেকে বিনা মাশুলে তৃতীয় দেশে পণ্য রপ্তানিতে ট্রানজিট/ট্রানশিপমেন্টের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। মেঘালয় থেকে পশ্চিমবঙ্গে সংযুক্তির জন্য বাংলাদেশে একটি মহাসড়ক তৈরির প্রস্তাব দিয়েছে ভারত। আর ভারত থেকে ডিজেল এবং চাল, গমসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের নিশ্চিত সরবরাহের অনুরোধ জানিয়েছে বাংলাদেশ।


প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফরে এসব সমঝোতা ও প্রস্তাবের বিষয়ে কূটনীতিক এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষকেরা বলছেন, প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফর ঘিরে যে প্রত্যাশা ছিল, সেখানে প্রাপ্তি যেমন আছে, তেমনি হতাশাও আছে। কেউ কেউ বলছেন, এই সফর ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের ধারাবাহিকতার বহিঃপ্রকাশ। তবে এতে বড় কোনো অগ্রগতি অর্জিত হয়নি। আবার কারও কারও মতে, সম্পর্ক এগিয়ে নিতে হলে ভারতের স্বার্থে বাংলাদেশের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতাকে বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us