You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ছোট পোশাকের কৃষ্টি-কালচার

ইদানীং সহাবস্থান রেখে 'কৃষ্টি-কালচার' কানে আসছে ক্ষণে ক্ষণে। রোমান যুগে একজন দার্শনিক নাকি এক উপমায় 'কালচার' শব্দটি লিখেছিলেন। কালচার শব্দ নিয়ে বিস্তর ব্যবচ্ছেদ উনিশ শতকে দেখা যায়। কালচার শব্দটি ফরাসি থেকে এসেছে, বলা হয়। আবার লাতিন থেকে এসেছেও, বলা হয়। যেখান থেকেই আসুক; কালচারের আদি রূপ কালটিভেশন; যার অর্থ জমি চাষ বা কৃষিকাজ। কিন্তু রূপক হিসেবে ব্যবহার করতে করতে ইংরেজি কালচারের অর্থ আধুনিক ও বহুমাত্রা পায়। কালচার অর্থ আর্ট। কালচার অর্থ কোনো নির্দিষ্ট স্থান ও নির্দিষ্ট সময়ের সোশ্যাল বিহেভিয়ার। কালচারের বাংলা কী লেখা ও বলা যায় তবে? কৃষ্টি, নাকি সংস্কৃতি?

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর গোড়া থেকেই কালচারের বাংলায় কৃষ্টি নিয়ে চরম বিরাগভাজন ছিলেন, যা প্রকাশে কোনো রাখঢাক ছিল না তাঁর। বঙ্কিমচন্দ্র কালচারের বাংলা অনুশীলন লিখতেন। আর কালচারের প্রতিশব্দে রবীন্দ্রনাথের প্রস্তাব ছিল- চিৎপ্রকর্ষ, চিত্তপ্রকর্ষ, চিত্তোৎকর্ষ। কালচারড মানুষকে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর 'প্রকৃষ্টচিত্ত লোক' বলতে চাইতেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন