‘হাউ সুইট!’ শুনতে বেশ লাগে, তবে রক্তের ক্ষেত্রে কথাটা মোটেই সুবিধার নয়।
সার্বিক সুস্বাস্থ্যের জন্য রক্তের শর্করা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তবে ভারসাম্যহীতার কারণে দেখা দিতে পারে নানান জটিল রোগ।
যুক্তরাষ্ট্রের নেভাডা’তে অবস্থিত ‘কার্বন হেল্থ অ্যান্ড সেইন্ট মেরি’স হাসপাতালের ‘আর্জেন্ট কেয়ার মেডিকেল ডিরেক্টর অ্যান্ড ফিজিশিয়ান’ ডা. বায়ো কারি উইনশল বলেন, “সাধারণভাবে চিন্তা করলে শর্করা দেহের শক্তির মূল উৎস, যা ছাড়া বাঁচা সম্ভব নয়।”
ইটদিস নটদ্যাট ডটকম’য়ে প্রকাশিত প্রতিবেদনে তিনি আরও বলেন, “রক্তে শর্করা বৃদ্ধি পাওয়ার নানান লক্ষণ দেখা দেয়। যা এড়িয়ে গেলে নানান স্বাস্থ্য ঝুঁকির মধ্যে পড়তে হয়।”
রক্তের শর্করার সম্পর্কে যা জানা দরকার
ক্লিভল্যান্ড ক্লিনিক জানাচ্ছে, ইন্সুলিন হরমোন রক্তের গ্লুকোজ মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। ‘হাইপারগ্লাইসেমিয়া’ বা রক্তের গ্লুকোজ বাড়ে যখন রক্তে শর্করার মাত্রা অতিরিক্ত বৃদ্ধি পায়। আর এটা হওয়ার কারণ হল ইন্সুলিন খুব কম উৎপাদন হওয়া বা দেহ ইন্সুলিন ব্যবহার না করতে পারা, যা ডায়াবেটিস হওয়ার সঙ্গে সম্পর্কিত।
উচ্চ শর্করার মাত্রা
ডা. কেরি উইনশল বলেন, “খাওয়ার দুয়েক ঘন্টা পরও রক্তের শর্করার মাত্রা ১৮০ হলে অতিরিক্ত ধরা হয়। যদি কমপক্ষে আট ঘন্টা খাওয়া না হয়ে থাকে তাহলে ১০০ থেকে ১২৫ কে অতিরিক্ত ধরা হয়ে থাকে।”