ডিম-মুরগির বাজারে অস্থিরতার সুযোগে ১৫ দিনে বাড়তি মুনাফা ৫২০ কোটি টাকা

দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড প্রকাশিত: ২১ আগস্ট ২০২২, ১৭:৪৫

পোল্ট্রির বাজারে অস্থিরতা তৈরি করে পরিকল্পিতভাবে ১৫ দিনের মধ্যে মুরগির বাচ্চা, ডিম ও ব্রয়লার উৎপাদনকারী বড় কোম্পানিগুলো বাজার থেকে অতিরিক্ত ৫২০ কোটি টাকা মুনাফা করেছে বলে অভিযোগ করেছে পোল্ট্রি খামারি ও ডিলারদের সংগঠন বাংলাদেশ পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন।


শনিবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে খামারি ও ডিলারদের সংগঠন বাংলাদেশ পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন এই অভিযোগ তুলে। এ সময় লিখিত বক্তব্য প্রদান করেন সংগঠনের সভাপতি মো. সুমন হাওলাদার।


সংগঠনের সভাপতি মো. সুমন হাওলাদার বলেন, 'দেশে পোল্ট্রি খাতটি এখন মাফিয়া চক্রের হাতে চলে গেছে। কাজী ফার্মস, প্যারাগন, সিপি, নারিশ, ৭১, আফিল, নিউ হোপ সহ ১০ থেকে ১২টি বড় কোম্পানি যোগসাজশ করে বাজার নিয়ন্ত্রণ করছে।'



সংগঠনের নেতারা দাবি করেন, দেশে প্রতিদিন ডিমের চাহিদা সাড়ে চার কোটি পিস। এর মধ্যে বড় কোম্পানিগুলোই আড়াই কোটি পিস ডিম সরবরাহ করে, বাকিটা আসে প্রান্তিক খামারিদের কাছ থেকে। অস্থিরতার এই সময়ে প্রতি ডিমে তিন টাকা করে বেশি নিয়ে প্রতিদিন সাত কোটিরও বেশি টাকা তারা অবৈধভাবে লাভ করেছে। এভাবে গত ১৫ দিনে বড় কোম্পানিগুলো ডিমের বাজার থেকে ১১২ কোটি ৫০ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।


কোম্পানিগুলো দেশের ব্রয়লার মুরগির সরবরাহ কমিয়ে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে। ব্রয়লার মুরগির সংকট তৈরি করে প্রতি কেজিতে ১০-১২ টাকা লাভ করেছে কোম্পানিগুলো। এর মাধ্যমে গত ১৫ দিনে তারা ১৭২ কোটি টাকার বেশি ভোক্তার পকেট থেকে নিয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us