গত জুনে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তত্ত্বাবধানে সারা দেশে একযোগে পরিচালিত ষষ্ঠ ‘জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২’-এর প্রাথমিক প্রতিবেদন সম্প্রতি প্রকাশ করা হয়েছে।
এ প্রতিবেদন থেকে দেখা যায়, দেশে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার কিছুটা হ্রাস পেলেও কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীর সংখ্যা বেড়েছে। আবার কর্মক্ষম জনগোষ্ঠীর বৃদ্ধিতে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রেখেছে তরুণ-যুবারা। তরুণ-যুব জনগোষ্ঠী হিসাবে বিবেচিত ১৫-২৯ বছর বয়সিদের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ৪ কোটি ৫৯ লাখে, যা মোট জনসংখ্যার (১৬ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার ৬১৬) চার ভাগের এক ভাগের সামান্য বেশি।
তরুণ-যুবাদের সংখ্যা বৃদ্ধির মধ্য দিয়ে কর্মক্ষম মানুষের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ায় দেশ ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড বা জনসংখ্যাতাত্ত্বিক বোনাসকালে অবস্থান করছে। বাংলাদেশ এ সুযোগের কতটা সদ্ব্যবহার করতে পারছে, তা পর্যালোচনা করাই এ নিবন্ধের উদ্দেশ্য।