রনিল-দুলাস যে-ই আসুন, পরিস্থিতি শান্ত হচ্ছে না

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২০ জুলাই ২০২২, ০৯:৪৭

শ্রীলঙ্কায় রাজাপক্ষেদের সরকার উৎখাতে মাঠে নেমেছিলেন বিক্ষোভকারীরা। আন্দোলনের একপর্যায়ে গদি ছেড়ে পালাতে বাধ্য হয়েছেন প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রীর পদে থাকা দুই ভাই গোতাবায়া ও মাহিন্দা রাজাপক্ষে। তবে রাজনীতির মারপ্যাঁচে এখন তাঁদের সরকারের এক মন্ত্রীরই প্রেসিডেন্ট পদে বসার সম্ভাবনা বড় হয়ে দেখা দিয়েছে।


আজ বুধবার শ্রীলঙ্কার পার্লামেন্টে নতুন প্রেসিডেন্ট পদে ভোট দেবেন আইনপ্রণেতারা। এই নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় আছেন ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট ও ইউনাইটেড ন্যাশনাল পার্টির (ইউএনপি) নেতা রনিল বিক্রমাসিংহে, রাজাপক্ষেদের দল শ্রীলঙ্কা পদুজনা পেরামুনার (এসএলপিপি) নেতা দুলাস আলহাপেরুমা এবং বামপন্থী দল জনতা বিমুক্তি পেরামুনার (জেভিপি) নেতা অনুঢ়া কুমারা দিসানায়েকে।


এই নির্বাচনে প্রধান বিরোধী দল সঙ্গী জন বালাওয়েগার (এসজেবি) নেতা সাজিথ প্রেমাদাসা প্রার্থী হলেও তিনি সরে দাঁড়িয়েছেন। মূলত দুলাস আলহাপেরুমাকে সমর্থন জুগিয়ে রনিল বিক্রমাসিংহেকে পরাজিত করার লক্ষ্যেই এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তিনি। ২০১৯ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচন সামনে রেখে ইউএনপির নেতৃত্ব সাজিথের হাতে দিতে গড়িমসি করেছিলেন রনিল। শেষ মুহূর্তে তাঁকে প্রেসিডেন্ট পদে প্রার্থিতার জন্য মনোনয়ন দিয়েছিলেন। সেই দ্বন্দ্বের জেরে ইউএনপি ছেড়ে নতুন দল গঠন করেন সাজিথ প্রেমাদাসা। এখন তিনি সেটারই শোধ নিচ্ছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।


গোতাবায়া রাজাপক্ষে প্রেসিডেন্ট পদ ছাড়তে বাধ্য হওয়ায় এই নির্বাচন হচ্ছে। তাঁর সরকারের তথ্য ও গণমাধ্যমমন্ত্রী দুলাস আলহাপেরুমার প্রেসিডেন্ট পদে প্রার্থিতার জন্য মনোনয়ন দিয়েছেন সাজিথ প্রেমাদাসা। তাঁর দ্বিতীয় সমর্থক হিসেবে রয়েছেন ওই সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী গামিনি লক্ষ্মণ পেইরিস।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us