You have reached your daily news limit

Please log in to continue


নবীজির সঙ্গে জান্নাতে থাকার আমল

প্রতিটি মুমিন হৃদয়ে নবিপ্রেম আছে, আছে প্রিয় নবীকে দেখার ও তাঁর সঙ্গ পাওয়ার অধীর বাসনা। এই সুপ্ত কামনা একজন সাধারণ মুমিনও হৃদয়ে লালন করে। মদিনায় রওজা জিয়ারতে হজযাত্রীদের এই আকুলতা আরো তীব্র হয়ে ওঠে। জান্নাতে তাঁর সান্নিধ্য গ্রহণের প্রবল ইচ্ছা জাগে।

পৃথিবীতে নবীর সঙ্গী হওয়ার সৌভাগ্য অর্জন করেছিলেন একমাত্র সাহাবায়ে কিরাম। দুনিয়ার জীবনে আর কোনো মুমিনের এ সৌভাগ্য ললাটে আসবে না। তবে নবীজি (সা.) এমন কিছু আমল বর্ণনা করেছেন, যা পালন করলে মুমিন ব্যক্তি জান্নাতে তাঁর সান্নিধ্য লাভ করবে। যার কয়েকটি হলো-

বেশি বেশি সিজদা করা : রাবিআহ ইবনে কাব (রা.) বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সঙ্গে রাতযাপন করতাম। একদা আমি তাঁর অজু ও ইস্তিঞ্জা করার জন্য পানি আনলাম। তখন তিনি আমাকে বললেন, তোমার কিছু চাওয়ার থাকলে চাইতে পারো। তখন আমি জিজ্ঞাসা করলাম, হে আল্লাহর রাসুল! আমি আপনার সঙ্গে জান্নাতে থাকতে চাই। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ওটা ছাড়া আর কিছু চাও কি? আমি বললাম, এটাই চাই। রাসুলুল্লাহ (সা.) বললেন, তাহলে বেশি বেশি সিজদার দ্বারা তুমি এই ব্যাপারে আমাকে সাহায্য কোরো। (মুসলিম, হাদিস : ৪৮৯)

এতিমের অভিভাবকত্ব গ্রহণ করা : সাহাল বিন সাদ (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, আমি ও এতিম প্রতিপালনকারী জান্নাতে এভাবে থাকব (তিনি তর্জনী ও মধ্যমা অঙ্গুলি দিয়ে ইঙ্গিত করেন এবং এই দুটির মধ্যে তিনি সামান্য ফাঁক রাখেন)। (বুখারি, হাদিস : ৫৩০৪)

কন্যাসন্তান লালন করা : আনাস ইবনে মালেক (রা.) বর্ণনা করেন, একদিন রাসুল (সা.) বলেন, যে ব্যক্তি দুটি কন্যাসন্তানের ভরণপোষণ করবে আমি এবং সে এভাবে জান্নাতে থাকব। (মধ্যমা ও শাহাদাত আঙুল যেমন পাশাপাশি থাকে)। (তিরমিজি, হাদিস : ১৯১৪)

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন