কমছে পানি, বাড়ছে রোগব্যাধি

বার্তা২৪ প্রকাশিত: ২৫ জুন ২০২২, ০৮:০৩

কুড়িগ্রামে গত দুইদিন থেকে টানা বৃষ্টি না হওয়ায় প্রায় সব কয়টি নদ-নদীর পানি কমে বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে টানা এক সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে থাকা বন্যায় কুড়িগ্রামের বানভাসীদের পানিবন্দীর জীবনে কিছুটা স্বস্তি ফিরে এসেছে।


শুক্রবার (২৪ জুন) কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) দেওয়া তথ্যমতে জানা যায়, ব্রহ্মপূত্র নদের পানি ১৪ সেন্টিমিটার কমে চিলমারী পয়েন্টে বিপৎসীমার ২৩ সেন্টিমিটার, নুনখাওয়া পয়েন্ট ব্রহ্মপুত্রের পানি ২৬ সেন্টিমিটার, ধরলা নদীর পানি সেতু পয়েন্টে ২৬ সেন্টিমিটার এবং কাউনিয়া পয়েন্টে তিস্তা নদীর পানি ২৮ সেন্টিমিটার নীচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।


পানি হ্রাস পেয়ে বন্যা পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতি হলেও, কমেনি মানুষের দুর্ভোগ। উঁচু এলাকার ঘর-বাড়ি থেকে পানি নেমে গেলেও কিছু চরাঞ্চলসহ নীচু এলাকার ঘর-বাড়িতে এখনও জমে আছে বন্যার পানি। এ অবস্থায় রান্না করা খাবার, বিশুদ্ধ পানি, গো-খাদ্যসহ নানা সংকটের পাশাপাশি এসব এলাকায় দেখা দিয়েছে পানিবাহিত রোগের প্রাদুর্ভাব। অধিকাংশ শিশু ডায়রিয়ায় আক্রান্ত। অনেকের হাতে ও পায়ে দেখা দিয়েছে ঘা।


কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার চর মাধবরামপুরের বাসিন্দা মমিন আলী বলেন, বানের পানিতে হাত-পা সাদা হয়া (হয়ে) গেছে। রাত-দিন খালি চুলকায়।


উলিপুরের মশালের চরের বাসিন্দা খোদেজা বেওয়া বলেন, গতকাল থাকি বন্যার পানি কমা শুরু হইছে। হামার কল (টিউবওয়েল) এল্যাও (এখনো) তলত পরি আছে (নিচে)। বানের পানি ছাকি খাই। সকাল থেকে নাতিটার পাতলা পায়খানা।


ভোগডাঙ্গা ইউনিয়নের বড়াই বাড়ি এলাকার মাহাবুব মিয়া বলেন, বন্যার কারণে কাজকর্ম বন্ধ ঠিকমত বাজার করতে পারছি না। খাওয়া দাওয়ার খুব সমস্যায় পরছি। আবার পানিতে চলাফেরা করতে করতে পায়ে ঘা হয়ে গেছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

বন্যায় ক্ষতি ৮৭ হাজার কোটি টাকার

বিডি নিউজ ২৪ | দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়
২ বছর, ৩ মাস আগে

‘আমরার কি আর ঈদ আছে’

আজকের পত্রিকা | সুনামগঞ্জ
২ বছর, ৪ মাস আগে

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us