ধুনটে বিপৎসীমার উপরে ২ নদীর পানি

জাগো নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ২১ জুন ২০২২, ১৯:৫৯

অতিবর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে বগুড়ার ধুনটে যমুনা ও বাঙ্গালী নদীর পানি বিপৎসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পানি বৃদ্ধির কারণে চরাঞ্চলে ফসলি জমিতে পানি প্রবেশ করতে শুরু করেছে। পাশাপাশি বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের পূর্ব পার্শ্বে লোকালয়ে পানি প্রবেশ করেছে। বগুড়া পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) উপবিভাগীয় প্রকৌশলী আসাদুল হক বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় যমুনা নদীর পানি ১০ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে মঙ্গলবার (২১ জুন) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত বিপৎসীমার ৬৪ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।


যমুনা নদীর পানি ১৬.৭০ মিটার বিপৎসীমা নির্ধারণ করা হয়েছে। গত ১৭ জুন যমুনা নদীর পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে এবং পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। এদিকে, উজানের ঢলে পানি বেড়ে বাঙ্গালী নদী ফুসে উঠেছে। এ নদীর বিপৎসীমা ১৫.৮৫ মিটার নির্ধারণ করা হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় বাঙ্গালী নদীর পনি ২ সেন্টিমিটার বৃদ্ধি পেয়ে মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত বিপৎসীমার ৪ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বাঙ্গালী নদীর পানি ২০ জুন বিপদসীমা অতিক্রম করেছে। ফলে নদীর তীরবর্তী নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হচ্ছে। ভান্ডারবাড়ি ইউপি চেয়ারম্যান বেলাল হোসেন বাবু বলেন, যমুনা নদীর বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের পূর্বপাশের শিমুলবাড়ি, সহড়াবাড়ি, আটরচর, ভুতবাড়ি, পুখুরিয়া, রঘুনাথপুর, ভান্ডাবাড়ি ও কচুগাড়ি গ্রামে বন্যার পানি প্রবেশ করেছে। এতে এসব গ্রামের প্রায় দেড় হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়েছে।


এরমধ্যে প্রায় ৮০টি পরিবার বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধে আশ্রয় নিয়েছে। ধুনট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সঞ্জয় কুমার মহন্ত বলেন, সরকারিভাবে বানভাসি মানুষের জন্য পর্যাপ্ত ত্রাণ সামগ্রী বরাদ্দ রয়েছে। বুধবার (২২ জুন) সকালের দিকে ভান্ডারবাড়ি ইউনিয়নে বানভাসি ৪০০ পরিবারের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করা হবে। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us