কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ইভিএমেরও পরীক্ষা ছিল, তাতে কি উৎরে যেতে পারল নির্বাচন কমিশন?
যন্ত্রে ভোট গ্রহণ দ্রুত হওয়ার কথা থাকলেও কুমিল্লার ভোটারদের অভিজ্ঞতা ছিল ভিন্ন। তারা ইভিএমে দেরির অভিযোগই করেছেন।
ক্ষমতাসীন দলের মেয়র প্রার্থীর এজেন্টও ইভিএমে দেরিতে ভোট নিয়ে অসন্তোষ জানিয়েছেন।
কয়েকটি কেন্দ্রে ইভিএমে ত্রুটির অভিযোগও করেছেন সরকারবিরোধী দুই প্রার্থী মনিরুল হক সাক্কু ও নিজাম উদ্দিন কায়সার।
তবে নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে ভোটারদের অনভ্যস্থতাকে দায়ী করা হয়েছে। ইসি কর্মকর্তারা বলছেন, ইভিএমে কোনো ত্রুটি ছিল না।
আগামী সাধারণ নির্বাচন আয়োজনের ভার নিয়ে এবছর দায়িত্ব নেওয়া কাজী হাবিবুল আউয়াল নেতৃত্বাধীন নতুন ইসি ইভিএম নিয়ে এগোতে চাইছেন।
সেই লক্ষ্যে বুধবার অনুষ্ঠিত কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ১০৫টি ভোট কেন্দ্রের প্রতিটিতেই ভোটগ্রহণ হয় যন্ত্রে, যেখানে ভোটার সোয়া ২ লাখ।
সকালে ভোটগ্রহণ শুরুর পর থেকেই ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) নিয়ে অভিযোগ আসতে শুরু করে।
ইভিএমে সমস্যার কারণে একটি কেন্দ্রের ভোটগ্রহণ শুরু হয় ৪১ মিনিট দেরিতে। অন্যান্য কেন্দ্রেও ভোটগ্রহণ হয়ে যায় ধীর।