বিদেশি মুদ্রার সংকট এড়াতে সরকার যে বিলাসদ্রব্য আমদানি নিরুৎসাহিত করার নীতি গ্রহণ করেছে, আইসিসি বাংলাদেশ তার প্রতি সমর্থন জানিয়েছে। হার্ড লোন (বিদেশি ঋণ যা বিদেশি মুদ্রায় পরিশোধযোগ্য) এড়ানোর ক্ষেত্রেও অর্থ মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্তের প্রতি সমর্থন জানিয়েছে তারা। তারা বলেছে, এতে বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভের ওপর চাপ কমতে পারে।
এসব সিদ্ধান্তের পাশাপাশি সরকার ও বাংলাদেশ ব্যাংক যেসব কৃচ্ছ্রসাধনমূলক ব্যবস্থা নিয়েছে, আইসিসি বাংলাদেশ তার প্রতিও সমর্থন জানিয়েছে। এর মধ্যে আছে অপ্রয়োজনীয় আমদানি হ্রাস, উচ্চ আমদানির প্রকল্প বাস্তবায়ন স্থগিত ইত্যাদি। আইসিসি বাংলাদেশের বিশ্বাস, এসব সিদ্ধান্ত বাজার ও অর্থনীতির জন্য ইতিবাচক সংকেত দেবে এবং মুদ্রাস্ফীতি রোধে সহায়ক হবে। আইসিসিবির সভাপতি মাহবুবুর রহমান নির্বাহী পর্ষদের ২৭তম বার্ষিক সাধারণ সভায় (এজিএম) বার্ষিক প্রতিবেদন উত্থাপনকালে এসব কথা বলেন। গতকাল ঢাকায় আইসিসিবির বার্ষিক সভা অনুষ্ঠিত হয়।