সম্মেলনের এক বছর পর সিলেট জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি অনুমোদন করা হয়। দেখা যায়, ওই কমিটিতে স্থান পাওয়া একাধিক নেতার বিরুদ্ধে রয়েছে নানা অভিযোগ। বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের জন্য বিভিন্ন সময় নেতিবাচক সংবাদের শিরোনাম হয়ে আলোচিত হন তারা। এসব ব্যক্তি কমিটিতে স্থান পাওয়ায় চরমভাবে ক্ষুব্ধ হন সিলেট আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। এমন চিত্র যে শুধু সিলেটেরই তা নয়, সারা দেশের। দলটির তৃণমূলে অর্থাৎ জেলা ও উপজেলা আওয়ামী লীগের কমিটিগুলোয় ঢুকে পড়ছেন বিতর্কিতরা।
স্বাধীনতাবিরোধী জামায়াত-শিবির, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার পরিপন্থি, সন্ত্রাসী এবং সামাজিক অপরাধের সঙ্গে যুক্তরা ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগকে নিরাপদ আশ্রয় বলে মনে করছেন। এর পাশাপাশি নির্বিঘ্নে নিজেদের অপকর্ম চালিয়ে যাওয়ার সুযোগ হচ্ছে তাদের। আওয়ামী লীগের কিছু নেতা ও সংসদ-সদস্য তাদের প্রশ্রয় দিচ্ছেন। ফলে তৃণমূলে এদের লাগাম টেনে ধরার ব্যবস্থা নেই। ঢালাও বক্তৃতা-বিবৃতি ও হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে দায়িত্ব এড়াচ্ছেন কেন্দ্রীয় নেতারা।