ঐতিহ্যের টাঙ্গাইল শাড়ি কারিগরদের দিনকাল

ডেইলি স্টার প্রকাশিত: ২৪ এপ্রিল ২০২২, ১৩:১৩

করোনা পরিস্থিতির জন্য দীর্ঘ দুই বছরের অচলাবস্থার পর ঈদ-উল-ফিতরকে সামনে রেখে টাঙ্গাইলের তাঁত পল্লীগুলোতে কর্মচাঞ্চল্য ফিরেছে। এখন শেষ মুহূর্তের কাজ চলছে এখানকার তাঁতীদের ঘরে ঘরে। রাতদিন চলছে বাহারি ডিজাইনের সব শাড়ি বোনা।


তবে শাড়ি ব্যবসার সঙ্গে জড়িতরা জানান, ঈদের আর বেশি বাকি নেই অথচ বিক্রি আশানুরূপ নয়। এদিকে করোনার আগে বোনা অনেক শাড়ি এখনও বিক্রি হয়নি।    


দেশের যে কোনো উৎসব পার্বণে বাঙালী নারীর প্রথম পছন্দ টাঙ্গাইল শাড়ি। স্থানীয় তাঁতীদের হস্তচালিত তাঁতে তৈরি নানা রঙের বাহারি ডিজাইনের শাড়ির সুনাম দেশের সীমানা পেরিয়ে বিদেশেও ছড়িয়েছে।


স্থানীয় তাঁতীরা জানান, পহেলা বৈশাখ এবং ঈদকে সামনে রেখে গত তিন মাস ধরে ঈদের শাড়ি তৈরি করছেন তারা।


তাঁতীরা জানান তারা সাধারণ তাঁতের শাড়ির পাশাপাশি দামি শাড়ি তৈরি করেন যার দাম ৫০০ টাকা থেকে ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত। এসব শাড়ি সব মানুষের চাহিদা পূরণ করে। 


টাঙ্গাইল শাড়ি ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি ও তাঁতী রঘুনাথ বসাক বলেন, পরিবর্তনশীল প্রবণতা ও রুচির সাথে তাল মিলিয়ে প্রতি মৌসুমে শাড়ির ডিজাইন এবং রঙে পরিবর্তন আনতে হয়।


এ বছর ঈদের জন্য নানা ধরনের শাড়ি তৈরি করা হয়েছে। এসবের মধ্যে অধিকাংশই সূতি, সিল্ক, হাফ সিল্ক এবং জামদানি, তিনি যোগ করেন।     


জেলার তাঁত শিল্প সংশ্লিষ্টরা জানান, স্বাভাবিক সময়ে বছরে প্রায় ২০০ কোটি টাকার ব্যবসা হয় টাঙ্গাইল শাড়ির। তবে করোনা সংক্রমণ  প্রতিরোধের জন্য সরকার ঘোষিত লকডাউনের কারণে গত দুই বছর ঈদ, পুজা, পহেলা বৈশাখ বা বসন্ত বরণে শাড়ি ব্যবসা একরকম বন্ধই ছিল।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us