এ কথাটি আমরা আগেই বলেছি, তা আমাদের রাজনৈতিক সামরিক চিন্তার মধ্যে নিহিত এবং আমাদের বিশ্বাসের ভিত। কিন্তু যারা পরধনে মত্ত তারা তো আর আলোচনায় এসে নিজেদের চিন্তার খায়েস মেটাতে পারবে না, তাই আলোচনার টেবিল নয়, সামরিক অভিযানই তাদের নীতি ও আদর্শের মৌলিক আদল।
ভ্লাদিমির পুতিন সেই আদর্শের মানুষ। এখন ইউক্রেনের ঘরে ঘরে পৌঁছে গেছে অস্ত্র, যাতে কম্যুনিস্ট পুতিনের সেনাবাহিনীকে প্রতিরোধ যুদ্ধে মোকাবিলা করা যায়। সেই প্রতিরোধ যুদ্ধে রাশিয়ার সেনা মারা পড়েছে ১ হাজার ২শরও বেশি—এ দাবি ইউক্রেন প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির জেলেনস্কির তরফ থেকে।
কিন্তু পশ্চিমা বিশ্বের হিসাব অনুযায়ী, সেনা মারা পড়েছে ৪০০’র বেশি। রাশিয়ান সামরিক বিমান ভূপাতিত করার কথাও বলা হয়েছে। সেই সংখ্যা চারটি, আর হেলিকপ্টার একটি। প্রতিরোধ যুদ্ধে জেলেনস্কি বেশিদিন টিকতে পারবেন না- এটা সবাই জানে। তারপরও পশ্চিমারা এই অসমযুদ্ধে নিজেদের জড়াবে না, সেটা অনেক আগেই জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।