আরচ্যারি ফেডারেশনের সঙ্গে মাঠ নিয়ে দ্বন্দ্ব হয়েছিল বাফুফের। সেই বিষয়ে যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল ফুটবল ফেডারেশনের উপর বিরক্তি প্রকাশ করেছিলেন। বাফুফের চাহিদা ছিল একটি আন্তর্জাতিক মানের পূর্ণাঙ্গ ফুটবল স্টেডিয়াম। যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় পূর্বাচলে একটি জায়গা বাছাই করে বাফুফেকে পরিদর্শন করার কয়েক বার তাগিদ দিলেও কোনো প্রতিক্রিয়া পায়নি।
আজ বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন সচিবালয়ে পূর্ণাঙ্গ ফুটবল স্টেডিয়াম সংক্রান্ত এক বৈঠক করতে যান। সেই বৈঠক শেষে বাফুফে সভাপতিকে ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে বাফুফের যোগাযোগের ঘাটতির প্রশ্নের মুখে পড়তে হয়। এর উত্তরে তিনি বলেন, ‘বাফুফের সঙ্গে ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের যোগাযোগের কোনো ঘাটতি নেই। সে (যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী) আমার ছোট ভাই। তার বাবাকে খুব ভালোভাবে চিনতাম। আমি যখন যে কাজে এসেছি তিনি এক মিনিটে করে দিয়েছে। যোগাযোগের ঘাটতির বিষয়টি ভ্রান্ত ধারণা।