কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে এ পর্যন্ত বাংলাদেশি মুদ্রায় ৫৮ হাজার কোটি ৫০৮ টাকার সমপরিমাণ ঋণ অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতে ডলারে ৬২০ কোটি বা স্থানীয় মুদ্রায় ৫৩ হাজার ৩২০ কোটি টাকা।
আর ইউরোপীয় ইউনিয়নের একক মুদ্রায় ৫২ কোটি ৪০ লাখ ইউরো বা স্থানীয় মুদ্রায় ৫ হাজার ১৬৭ কোটি ৬০ লাখ টাকা। এখান থেকে কারেন্সি সোয়াপ বা সাময়িক বিনিয়োগ হিসাবে ২০ কোটি ডলার বা ১৭২০ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে শ্রীলংকাকে।
বাকি অর্থের মধ্যে পায়রা বন্দরকে ৫২ কোটি ৪০ লাখ ইউরো এবং রপ্তানি ঋণ তহবিলে (ইডিএফ) ৬০০ কোটি ডলার বা ৫১৬০০ কোটি টাকা দেওয়া হয়েছে। তিন খাতে এ ঋণের অনুমোদন দেওয়া হয়। বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
এদিকে রিজার্ভ থেকে ঋণ দেওয়ার বিরোধিতা করেছেন অর্থনীতিবিদরা। তাদের মতে, রিজার্ভ থেকে ঋণ দেওয়া ঠিক হচ্ছে না। ব্যাংক, নন-ব্যাংক আর্থিক প্রতিষ্ঠান, বিদেশি প্রতিষ্ঠান থেকে ঋণ নেওয়া যেতে পারে। দীর্ঘমেয়াদি ঋণ দেওয়া-নেওয়ার জন্য পুঁজিবাজারও একটি ভালো জায়গা। সুতরাং রিজার্ভ থেকে ঋণ দেওয়া মোটেও উচিত হবে না।