বছর দুই আগে কিডনি বিকল হয়ে গিয়েছিল ইশ্বর লালের। সে সময় কিডনি দিয়ে তাকে প্রাণে বাঁচিয়েছিলেন স্ত্রী। এরপর স্ত্রী নিজেই অসুস্থ হয়ে পড়েন। অসুস্থতার জন্য স্ত্রীকে পাঠিয়ে দেন বাপের বাড়ি। এ সময় কিশোরী মেয়েকে নিজের সঙ্গেই রেখে দেন তিনি।