চট্টগ্রামের এক বাড়িতে থাকতেন সিএনজিচালিত অটোরিকশার চালক ইদ্রিস মিয়া আর তাঁর পরিবার। পরিবার মানে ইদ্রিস মিয়ার স্ত্রী আর তাঁদের ছোট্ট এক মেয়ে। আশপাশের মানুষ বাচ্চাটা দেখলেই কোলে তুলে নিতে চায়। কেউ বলে চীনা পুতুলের মতো শিশু। অটোরিকশা চালিয়ে রাতে ফেরার পথে বাবা নিয়ে আসেন মেয়ের পছন্দের খাবার। সন্ধ্যায় চুল বেঁধে দেন মা। মেয়ে বড় হয়, মায়া জড়ায়।
আধো বুলির টানে কোনো কোনো দিন কাজ না সেরেই বাড়ি ফেরেন ইদ্রিস মিয়া। তিনজন মানুষের এই সুখের গল্পের বয়স প্রায় এক যুগের। পরিবারটিতে এল আরও এক সন্তান। কিছুদিনের ব্যবধানে তৃতীয়জন। চীনা পুতুলের মতো শিশুটির বয়স ১৪ হয়েছে এর মধ্যে।