You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ব্যাংক পরিচালকদের কী বার্তা দিচ্ছে সরকার

ব্যাংক পরিচালনা করেন কর্মকর্তারা, আর পরিচালকেরা নীতিনির্ধারণী সিদ্ধান্ত নেন। বড় অঙ্কের ঋণ অনুমোদন করেন। মূলত ব্যাংকের বড় সব সিদ্ধান্ত নেন পরিচালকেরা। সরকারি ব্যাংকের পরিচালক করা হয় সরকার মনোনীত প্রতিনিধিদের। আর বেসরকারি ব্যাংকের পরিচালক হন বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তা ও তাঁদের মনোনীত প্রতিনিধিরা। যদিও ব্যাংক চলে আমানতকারীদের টাকায়। কিন্তু তাঁদের কোনো প্রতিনিধি নেই পর্ষদে। তাই আমানতকারীর স্বার্থরক্ষায় ভূমিকা রাখার কথা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের।

সরকার যেহেতু কোনো ব্যক্তি বা গ্রুপ না, তাই ব্যাংক পরিচালক হিসেবে মূলত সাবেক ও বর্তমান আমলারাই সরকারের প্রতিনিধি হিসেবে মনোনয়ন পান। কারণ, আমলারাই নির্ধারণ করেন কারা পরিচালক হবেন। মাঝেমধ্যে অবশ্য একজন–দুজন সাবেক ব্যাংকার সরকারি ব্যাংকের পরিচালক হওয়ার সুযোগ পান। আবার ভূমিকা রাখতে গিয়ে তাঁরাই বিপদে পড়েন, বাদ পড়েন পরিচালক পদ থেকে। এর ধারাবাহিকতায় সবশেষ অগ্রণী ব্যাংকের পরিচালক পদ থেকে মো. ফরজ আলীকে সরিয়ে দিয়েছে সরকার। তিনি ছিলেন জনতা ব্যাংকের সাবেক উপব্যবস্থাপনা পরিচালক। ফলে ব্যাংকের স্বার্থে ছিলেন সোচ্চার।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন