বাবা যখন যুদ্ধে যান, শফিকুল আলম তখন ছয় বছরের শিশু। সেই ছেলেবেলা থেকেই শুনে এসেছেন, বাবা তাঁর শহীদ হয়েছেন। কিন্তু কোথায়, কবে শহীদ হলেন, কিছুই জানতেন না। এমনকি ৫০ বছরেও বাবার কবরের হদিস পাননি। কিন্তু শফিকুল ছিলেন মরিয়া। নিজের মতো অনুসন্ধান চালিয়ে গেছেন। বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাউবি) চাকরি করেন। সেই সুবাদে সারা দেশে ছড়িয়ে থাকা তাঁর সহকর্মীদেরও বলে রেখেছিলেন, তাঁর বাবার কবরের সন্ধান যদি কেউ দিতে পারেন।