বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ইস্যুতে বাংলাদেশ আইন প্রয়োগকারী সংস্থা র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) কয়েকজন জ্যেষ্ঠ সদস্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্র সরকারের সাম্প্রতিক নিষেধাজ্ঞায় সংশ্লিষ্টদের মধ্যে অনুমেয় প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। এই ক্ষতি মেটাতে প্রত্যাশিতভাবে দ্রুত কূটনৈতিক তৎপরতা শুরু হয়েছে।
র্যাব কর্তৃপক্ষ যুক্তি দিচ্ছে, সংস্থাটি দেশের আইন ও সংবিধান মেনে কাজ করে। র্যাব প্রধান বলেছেন, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের মাধ্যমে র্যাবের কার্যক্রম তদন্ত করা হয়।
আইনমন্ত্রী বাংলাদেশে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের কথা সরাসরি অস্বীকার করেছেন। যুক্তরাষ্ট্রের গৃহীত ব্যবস্থাকে 'দুর্ভাগ্যজনক' উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেছেন, এটি র্যাবের বিরুদ্ধে 'কাল্পনিক অভিযোগ'। ক্ষমতাসীন দলের অন্যান্য শীর্ষ নেতাদেরও বিশ্বাস, নিষেধাজ্ঞাগুলো রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও একতরফা।