তাশদিক হাসান তার বর্তমান আর্থিক চাপের বিষয়ে বলেন, 'আমি বুঝাতে পারব না কিসের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি।'
ঢাকার একটি বেসরকারি ব্যাংকের জুনিয়র এক্সিকিউটিভ পদে কর্মরত তাশদিক করোনাভাইরাস মহামারি ও বাড়তে থাকা দৈনন্দিন খরচের মধ্যে সমন্বয় করে জীবনযাপনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
তার মাসিক বেতনের নির্ধারিত ৩৬ হাজার টাকার মধ্যে প্রায় অর্ধেকই চলে যায় বাড়ি ভাড়া ও পানি-গ্যাস-বিদ্যুৎ বিলের পেছনে। বাকিটা দিয়ে চলে তার ৫ সদস্যের পরিবারের বাকি সব খরচ। তার মধ্যে রয়েছে নবজাতক সন্তানের জন্য খরচ এবং অসুস্থ মায়ের চিকিৎসার খরচও।