সিএনজি, অটোরিকশা, পিকআপ, মোটরসাইকেল ছিনতাই করার পর সেগুলো ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য মালিককে ফোন করা হয়। দাবি করা হয় নির্দিষ্ট অঙ্কের টাকা। চাহিদা অনুযায়ী টাকা দিতে না পারলে চোরাই গাড়ির পার্টস খুলে বিক্রি করা হয় ধোলাইখালসহ বিভিন্ন জায়গায়। বনিবনা হলে মোবাইল ব্যাংকিংয়ে হয় লেনদেন। আবার অনেক সময় ভুয়া কাগজপত্র তৈরি করে গাড়িগুলো বিক্রি হয় গ্রামাঞ্চলে।