চট্টগ্রাম মুখ্য মহানগর আদালতের (সিএমএম) দেওয়া এক সাজা পরোয়ানার ভিত্তিতে কিশোরগঞ্জের কটিয়াদী উপজেলার মো. সাইফুল ইসলামকে ১১ অক্টোবর গ্রেপ্তার করে পুলিশ। পরে তাকে কিশোরগঞ্জ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করে কারাগারে পাঠানো হয়।
পরের দিন, মেট্রোপলিটন আদালতে কিশোরগঞ্জ থেকে পাঠানো সাইফুলের উপ নথি এসে পৌঁছালে আদালতের কর্মচারী নথিভুক্ত করতে গেল তার সন্দেহ হয়। আদালতের কোর্ট ডায়রি, প্রসেস বুক, রেজিস্টার বুক ও পিয়ন বই ঘেটে দেখা যায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানাটি ভুয়া ছিল। গ্রেপ্তারি পরোয়ানায় থাকা ম্যাজিস্ট্রেট রেজাউল করিমের নামও ভুল ছিল। এ নামে কেউ আদালতে নেই।