রোহিঙ্গাদের শীর্ষ নেতা মুহিবুল্লাহ হত্যাকাণ্ডের ১৯ দিন পার হলেও খুনের ঘটনায় জড়িত মূল হোতারা এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে। পুলিশ এ পর্যন্ত হত্যাকাণ্ডে জড়িত সন্দেহে পাঁচ রোহিঙ্গাকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠিয়েছে। তাঁদের মধ্যে একজন কক্সবাজার আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। হুমকি-ধমকির কারণে মুহিবুল্লাহর পরিবার তৃতীয় কোনো রাষ্ট্রে আশ্রয় চেয়ে শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনারের (আরআরআরসি) কাছে সম্প্রতি আবেদন করেছে।
তবে আরআরআরসি বলছে, তারা এ ধরনের কোনো আবেদন পায়নি। বর্তমানে মুহিবুল্লাহর পরিবারের সদস্যদের আগের লম্বাশিয়া আশ্রয়শিবিরের ঠিকানা থেকে সরিয়ে উখিয়ার কুতুপালং শিবিরের নিরাপদ স্থানে রাখা হয়েছে। সেখানে নিরাপত্তা জোরদার করেছে পুলিশ।