রোহিঙ্গানেতা মুহিবুল্লাহ নিহত হওয়ার পর কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফের ক্যাম্পগুলোতে থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করতে মোতায়েন রয়েছে অতিরিক্ত পুলিশ। মুহিবুল্লাহর মরদেহ ময়নাতদন্ত শেষে আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ৩টায় তাঁর স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করেছে টেকনাফ মডেল থানা পুলিশ। এদিকে মুহিবুল্লাহর ভাই হাবিবুল্লাহ দাবি করেন, নেতৃত্ব সহ্য করতে না পেরেই রোহিঙ্গাদের বিপদগামী একটি গ্রুপ পরিকল্পিতভাবে মুহিবুল্লাহকে হত্যা করেছে। গতকাল বুধবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে নিজ অফিসে অন্যান্য রোহিঙ্গাদের সামনেই অস্ত্রধারীরা মুহিবুল্লাহকে গুলি করে হত্যা করে।