চেঙ্গী কেন চিংড়ী হবে!

সমকাল ঞ্যোহ্লা মং প্রকাশিত: ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২১, ০৮:৫৩

বর্তমানে নদীর পানি, ছড়ার পানি শুধু দূষিত হচ্ছে না- ছড়া, নদীর নামগুলোকেও 'দূষিত' করার কাজ শুরু হয়েছে। ছেলেবেলায় যে ছড়াকে যে নামে চিনতাম, সে নামগুলোকে নানাভাবে বিকৃত করা হচ্ছে। যে নদীকে যে নামে চিনতাম, জানতাম, সে নামগুলোকেও বিকৃত করানো হচ্ছে। নদীর পানি, পরিবেশ দূষণ শেষে এখন নদীর নামগুলোকে 'দূষণ' করা হচ্ছে। মাহবুব সিদ্দিকীর বইয়ে সপ্তম অধ্যায়ে (পূর্ব-পাহাড়ি অঞ্চল) লিখেছেন, 'চিংড়ী নদী কর্ণফুলীর অপর একটি প্রধান উপনদী। চিংড়ী খাগড়াছড়ি জেলার পানছড়ি উপজেলাধীন চেঙ্গী ইউনিয়ন পাহাড়ি এলাকা থেকে উৎপত্তি।


...চিংড়ী নদীর দৈর্ঘ্য ৯৬ কিলোমিটার' (মাহবুব সিদ্দিকী- আমাদের নদ-নদী, আগামী প্রকাশনী, ২০১৫ পৃষ্ঠা-১৫২)। আমরা যে নদীকে চিনি, জানি, এতদিন বইয়েও পড়ে এসেছি সেই চেঙ্গীকে গবেষক সিদ্দিকী নাম দিয়েছেন চিংড়ী। শুধু মাহবুব সিদ্দিকী নন, মোহা. আবদুল হক সম্পাদনায় প্রকাশিত 'মানচিত্রে কেমন আমার বাংলাদেশ' বইয়ে বাংলাদেশে নদীপথ চিত্রে চেঙ্গী নদীকে চিংড়ী নামে চিহ্নিত করা হয়েছে (পৃষ্ঠা-৪)। এ বইটি প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯৯৬ সালে আর দ্বাদশ সংস্করণ প্রকাশিত হয় জানুয়ারি ২০১৮ সালে। বইটির জনপ্রিয়তা দেখে আমায় ভয় জাগে। হাজার হাজার পাঠক আমাদের চিরচেনা নদীর নামকে চিনতে শুরু করবে চিংড়ী নদী নামে এবং আগামীতে এ নামেই পরিচিতি ও লেখালেখি বাড়বে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us