আবু আহম্মেদ শ্রমিক হিসেবে দুবাই যান ১৯৯১ সালে। দেশটিতে গিয়ে অল্প কিছুদিনের মধ্যেই তিনি জড়িয়ে পড়েন স্বর্ণ চোরাচালানে। কয়েক বছর পরই দেশে ফিরে আসেন তিনি। শুরু করেন কসমেটিকস, ইলেকট্রনিকস, সিগারেট, জুয়েলারিসহ বিভিন্ন ব্যবসা। এসব ব্যবসার আড়ালে মূলত একই অপরাধ করে যাচ্ছেন তিনি। গড়ে তুলেছেন বিশাল গ্যাং। এভাবেই স্বর্ণ চোরাচালানে ফটিকছড়ি গ্যাংয়ের হোতা আবু এখন শত শত কোটি টাকার মালিক।
গত ১২ বছরে আবুর বিভিন্ন ব্যাংক হিসাবে ২২০ কোটি টাকার অস্বাভাবিক লেনদেনের তথ্য পেয়েছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ-সিআইডি। তার বিরুদ্ধে চট্টগ্রামের কোতোয়ালি থানায় গত বছর দায়ের হওয়া মানি লন্ডারিং মামলার তদন্ত করতে গিয়ে এই বিপুল অর্থের সন্ধান মেলে। এ ছাড়া চট্টগ্রাম নগরী ও ফটিকছড়িতে আবুর মালিকানাধীন একাধিক ভবন ও মূল্যবান জমিরও খোঁজ পেয়েছে সংস্থাটি।