শিল্পী মুর্তজা বশীরের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী (১৫ আগস্ট) এবং ৮৯তম জন্মবার্ষিকী (১৭ আগস্ট) সময়ের পার্থক্য মাত্র ৪৮ ঘণ্টা। জীবন-মৃত্যুর এমন ঘনিষ্ঠতা ইচ্ছাকৃত না হলেও শিল্পী বাঁচতে চেয়েছিলেন পাবলো পিকাসোর চেয়ে অন্তত এক দিন বেশি। এই অসম্পূর্ণতার স্পর্শ জীবিতকালে তাঁকে সব সময় জাগিয়ে রাখত, ব্যস্ত রাখত। সব সময় নতুন কিছু করার স্বপ্ন দেখতেন, যা আগে কেউ করেনি।
পাশাপাশি অসমাপ্ত কোনো কাজ ফেলেও রাখতেন না। খুঁতখুঁতে স্বভাবের পারফেকশনিস্ট ছিলেন। তারপরও থেকে যেত কিছু অসম্পূর্ণতা। সেটা ঘিরেই পরবর্তী ধ্যানে নতুন কিছু সৃষ্টি করতেন। শিল্পী মুর্তজা বশীরের তেমন এক অসম্পূর্ণ শিল্পকর্ম নিয়ে কিছু বলার আগে সামান্য ভূমিকা উল্লেখ করা সমীচীন মনে করি।