করোনাকালেও বাংলাদেশে ব্যাপক হারে বাড়ছে চীনা বিনিয়োগ। চীন তাদের সার্বিক বিনিয়োগকে ধরে রেখে আরও ব্যাপক পরিসরে বাংলাদেশের সরকারি-বেসরকারি খাতের উন্নয়নে বিনিয়োগ বাড়াতে চায়। বিশেষ করে অবকাঠামো, টেলিযোগাযোগ, বিদ্যুৎ-জ্বালানি, পদ্মা সেতু, রেল লিংকসহ বিভিন্ন সরকারি খাতে চীনের বিনিয়োগ অতীতের সব রেকর্ড ভঙ্গ করেছে। বেসরকারি খাতও এ ব্যাপারে পিছিয়ে নেই। বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানকেও চীন বিনিয়োগ করছে আলাদাভাবে। চীনের বিভিন্ন কোম্পানি কাজ করছে বাংলাদেশের টেলিফোন, বস্ত্র খাতসহ ব্যবসায়িক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে। বর্তমানে সরকারি বিভিন্ন খাতে চীনের বিনিয়োগ করার কথা ২ হাজার ৭০০ কোটি ডলার। তবে বড় ও মাঝারি পর্যায়ে বিনিয়োগ হয়েছে ২০০ কোটি ডলার। অপরদিকে বাংলাদেশকে ৯৭ শতাংশ পর্যন্ত শুল্কমুক্ত সুবিধা দিয়েছে চীন। প্রদত্ত এ সুবিধাকে ইতিবাচক মনে করেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুন্সী। একই অভিমত ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠনের নেতাদের। চীনা রাষ্ট্রদূত লি জিমিং বিনিয়োগ অব্যাহতের আশাবাদ রাখেন।