১৩ মাসে সাড়ে ৩ লাখ অবৈধ সংযোগ ও ৬৭৩ কিলোমিটার অনুমোদনহীন পাইপলাইন চিহ্নিত

ইত্তেফাক প্রকাশিত: ২৯ মে ২০২১, ০৭:৩৯

দেশে গ্যাসের অবৈধ সংযোগ ও ব্যবহার বন্ধ করতে পারছে না এ খাতের সরকারি সংস্থা ও কোম্পানিগুলো। নতুন নতুন অবৈধ সংযোগ স্থাপনের পাশাপাশি বিচ্ছিন্ন হওয়া অনেক অবৈধ সংযোগও আবার স্থাপিত হচ্ছে। চুরি হওয়া এ গ্যাসের মধ্যে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা খরচ করে আনা এলএনজিও রয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আগে দেশীয় গ্যাসক্ষেত্রগুলো থেকে উত্পাদিত গ্যাস চুরি হওয়ায় তার আর্থিক ক্ষতি অপেক্ষাকৃত কম হতো। এখন আমদানি করা ব্যয়বহুল এলএনজি (তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস) মেশানো গ্যাস চুরি হওয়ায় ক্ষতির পরিমাণ বেড়ে গেছে। একসময় বিপুল মুনাফা অর্জনকারী গ্যাস বিতরণ কোম্পানিগুলোর কয়েকটি এখন লোকসান গুনছে। কয়েকটির লাভ কমে গেছে। অভিযোগ রয়েছে, বিতরণ কোম্পানিগুলোর কর্মচারী ও ঠিকাদাররা মাঠ পর্যায়ে এ গ্যাসচুরির কাজে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। অন্যদিকে অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে গেলে প্রভাবশালী ব্যক্তিদের সহযোগিতা নিয়ে স্থানীয়রা বাধা দিচ্ছে। অনুমোদনহীন সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার পর স্থানীয় গ্যাস অফিসে হামলার চেষ্টাও হচ্ছে।


 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us