‘অপ্রকাশযোগ্য চুক্তির নথি চুরি’র অভিযোগে প্রথম আলোর জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক রোজিনা ইসলামের বিরুদ্ধে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় মামলা করলেও জব্দ তালিকায় এ ধরনের কোনো নথির কথা উল্লেখ ছিল না। বর্তমানে কারাগারে থাকা এই অনুসন্ধানী সাংবাদিকের জামিন আবেদনের ওপর আদেশ আগামীকাল দেবেন আদালত।
রোজিনাকে সচিবালয়ে হেনস্তা ও গ্রেপ্তারের পর থেকে নানা বিষয় সামনে এসেছে। প্রশ্ন উঠেছে— ‘নথি চুরি’ নাকি স্বাস্থ্য খাতের দুর্নীতি নিয়ে প্রতিবেদন করায় এ সাংবাদিককে হেনস্তার শিকার ও গ্রেপ্তার হতে হলো? বর্তমানে বিষয়টিকে কীভাবে দেখা হচ্ছে? রোজিনাকে আটকে রেখে হেনস্তা করার ভিডিও চিত্র ও সিসিটিভি ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। এগুলো বাইরে এলো কীভাবে? সরকারি অফিসের কেউ এভাবে এগুলো ছড়িয়ে দিতে পারে কি না? দ্য ডেইলি স্টার কথা বলেছে নিজেরা করি’র সমন্বয়কারী মানবাধিকার কর্মী খুশী কবির, সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ও গণস্বাক্ষরতা অভিযানের নির্বাহী পরিচালক রাশেদা কে চৌধুরী ও জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিনের সঙ্গে।