রোজিনা ইসলামকে গ্রেপ্তারের ঘটনার পর সরকারের কয়েকজন মন্ত্রী বেশ ইতিবাচক কথা বলেছেন। ক্ষমতাসীন দলের একজন নেতা বলেছেন, সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মামলা দিয়ে নয়, দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিলে দেশ-জাতি উপকৃত হবে। কিন্তু এই ইতিবাচক কথাবার্তার কোনো প্রতিফলন আমরা দেখিনি। বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫০ বছরে রোজিনা ইসলামই প্রথম ব্যক্তি, যাঁর বিরুদ্ধে অফিশিয়াল সিক্রেটস অ্যাক্টে মামলা হলো। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের বাইরে অন্য আইন দিয়েও যে সাংবাদিকদের ধরা যাবে, এবার অফিশিয়াল সিক্রেটস অ্যাক্ট দিয়ে তা বুঝিয়ে দেওয়া হলো। এবার এই বার্তা দেওয়া হলো যে তোমরা যদি লিখতে চাও কিংবা বলতে চাও, তবে তোমরা সতর্ক থাকো। গণমাধ্যমের প্রতি একটা হুমকি থাকেই।