রাস্তায় কড়াকড়ি আর সারাদেশে যানবাহন বন্ধ থাকায় পরও বগুড়া থেকে লাশের গাড়ি আর অ্যাম্বুলেন্সে করে ঢাকা ফিরেছে মানুষ। শহরতলীতে মহাসড়ক সংলগ্ন বিভিন্ন রাস্তার মোড়ে মোড়ে প্রাইভেট অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবসা এখন রমরমা। যাত্রী প্রতি হাজার থেকে ১৫’শ টাকা আদায় করছে তারা। অনেক সময় আবার পুলিশি ঝামেলা এড়াতে একজনকে রোগী সাজিয়ে বাকিদের আত্মীয়-স্বজন পরিচয় দেয়া হচ্ছে। একই সাথে যোগাড় করে দেয়া হচ্ছে রোগীর বানানোর ভূয়া সার্টিফিকেটও।
বগুড়ার শেরপুরে হাইওয়ে পুলিশের ইন্সপেক্টর বানিউল আনাম জানান, 'আগের চেয়ে এখন রাস্তায় অ্যাম্বুলেন্সের চলাচল বেড়ে গেছে। আর আত্মীয়-স্বজন পরিচয়ে যাত্রীও থাকে ঠাসা। রোগী একজন কিন্তু তার সঙ্গে গাড়িতে থাকেন ১০ জন। আমাদের সন্দেহ হলে থামাই। কখনো কখনো কাগজপত্রও চেক করি। রোগীর কাগজপত্র না থাকলে অ্যাম্বুলেন্স যেখান থেকে আসে সেদিকে ঘুরিয়ে দিই।' তিনি স্বীকার করেন যে, পুলিশের চোখ ফাঁকি দিয়ে মহাসড়কে অনেক যাত্রীবাহী অ্যাম্বুলেন্স চলছে।