ঈদের নামাজ শেষে রোহিঙ্গাদের ঘরে ঘরে চালের রুটির সঙ্গে গরুর মাংস খাওয়ার রীতি বহুদিনের। গত বছর বিভিন্ন সংস্থা রোহিঙ্গা শিবিরে বিনা মূল্যে কিছু মাংস সরবরাহ করেছিল। করোনা ঝুঁকির কারণে সেটা এবার হয়নি। শিবিরের বাইরে যাওয়াতেও নিষেধাজ্ঞা।
তারপরও গোপনে উখিয়ার বাজার থেকে আনা কিছু মাংস বিক্রি হচ্ছিল শিবিরে। রোহিঙ্গা মাংসবিক্রেতা রহিম উল্লাহ (৪৫) বললেন, এর উদ্দেশ্য, ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করা। চালের রুটির সঙ্গে গরুর মাংস পরিবেশন না হলে রোহিঙ্গাদের ঈদ জমে না।