সরকার শেষ পর্যন্ত হেফাজতের বিরুদ্ধে ক্র্যাকডাউনের নীতি যে গ্রহণ করেছে তা স্পষ্ট বোঝা যায়। দেশের বিভিন্ন স্থানে ধরপাকড় চলেছে। পালের গোদা বাবুনগরীকে এখন পর্যন্ত ধরা হয়নি বটে। কিন্তু তিনিও রেহাই পাবেন মনে হয় না। জামায়াত-পছন্দ গ্রুপের নেতা হেফাজতের মধ্যে এই বাবুনগরী। আহমদ শফী যতদিন বেঁচে ছিলেন, ততদিন দলের ভেতর ঘোট পাকালেও বাবুনগরী গ্রুপ তেমন কিছু করতে পারেনি। আহমদ শফীর রহস্যজনক মৃত্যুর পর বাবুনগরী হেফাজতকে পুরোপুরি করায়ত্ত করেন। আহমদ শফীর বার্ধক্যের সুযোগ নিয়ে মৃত্যুর আগেই আহমদ শফীকে দলের প্রধান পদ থেকে অপসারণ করা হয়েছিল।