বিরিয়ানি, তেহারি, হালিম কিংবা কাবাব আমরা প্রায় সময় খেয়ে থাকি। কিন্তু গরমের সময় এ সব খাওয়া মানেই শরীরের ক্ষতি করা। তার উপর শুরু হয়েছে রোজা। তাই সংযমের মাসে ইফতারিটা অবশ্যই হতে হবে পরিমিত ও স্বাস্থসম্মত।
গরমকালে রোজা রাখা বেশ কষ্টের। গরমে শরীরে পানির ঘাটতি হয়ে শরীর খারাপ হয়ে যায় খুব অল্পতেই। গরমকালে সারা দিন শরীর থেকে প্রচুর পানি ঘামের মাধ্যমে বের হয়ে যায়। রোজার দিনে শরীরের পানির চাহিদা পূরণ করা যায় না। তাই ইফতারে প্রচুর পরিমাণে পানি খেতে হবে কিন্তু সেহরি ও ইফতারে যথোপযুক্ত পুষ্টিকর খাবার খেলে শরীরকে সুস্থ রাখা যায়।