আগুনে পোড়া রোহিঙ্গা শিবিরে খাওয়ার পানির সংকট

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২৫ মার্চ ২০২১, ১৪:৫৬

বৃহস্পতিবার সকাল, আগুন লাগার দুদিন পর বালুখালী-৮ শরণার্থী শিবিরের পশ্চিম অংশে ধ্বংসস্তূপের ওপর বসে ছিল কয়েকটি রোহিঙ্গা পরিবার। গতকাল দুপুরে এই পরিবারগুলো রান্না করা খাবার পেলেও রাতে পায়নি। সকালের নাশতাও হয়নি কারও। সন্তানদের জন্য ভাত রান্না করছেন কেউ কেউ। তবে সেই রান্নার কাজটিও দুষ্কর করে তুলেছে পানির সংকট। রোহিঙ্গা নারী ও শিশুদের কয়েক কিলোমিটার দূর থেকে খাবার পানি আনতে হচ্ছে।

নির্ঘুম রাত কাটানো কয়েকজন রোহিঙ্গা বলেন, পানীয় জলের তীব্র সংকট চলছে। ক্যাম্পের নলকূপগুলো পুড়ে অচল হয়ে গেছে। গোসলখানা ও ল্যাট্রিনগুলো পুড়ে যাওয়ায় নারী ও শিশুদের অমানবিক জীবন কাটাতে হচ্ছে।

কক্সবাজার শহর থেকে প্রায় ৬০ কিলোমিটার দূরে বালুখালীর বাজার। এই বাজার থেকে পশ্চিম দিকে বালুখালী-৮ ক্যাম্পের দূরত্ব আরও অন্তত সাত কিলোমিটার। অনেকটা পথ পায়ে হেঁটে যেতে হয় এই শিবিরে।

প্রত্যাবাসন আটকাতে অপরাধ করছে রোহিঙ্গাদের একাংশ
কক্সবাজারের উখিয়া-টেকনাফে রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে মারামারি, হত্যা, অপহরণ, ধর্ষণসহ নানা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড সংগঠিত হচ্ছে। এমনকি ক্যাম্পে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাও ঘটছে। আর এসব কর্মকাণ্ড ইচ্ছাকৃতভাবে করা হচ্ছে বলে দাবি রোহিঙ্গাদের একটি অংশের। তারা বলছেন, নিজ দেশ মিয়ানমারে ফিরে যাওয়া আটকাতেই এসব করা হচ্ছে।

ক্যাম্পের বাইরে অপরাধ জড়াচ্ছে রোহিঙ্গারা
কক্সবাজারের উখিয়ার বালুখালী আশ্রয় শিবিরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর রোহিঙ্গারা লোকালয়ে ছড়িয়ে পড়তে পারে। ইতোমধ্যে ক্যাম্পের বাইরে ছড়িয়ে যাওয়া রোহিঙ্গারা জড়িয়েছে খুন করাসহ নানা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে।

মানবিক বিপর্যয়ে উখিয়ার রোহিঙ্গারা
কক্সবাজারের বালুখালী রোহিঙ্গা আশ্রয় শিবিরের ৯ নম্বর ক্যাম্প। আগুনের সবকিছু হারিয়ে দিশেহারা রোহিঙ্গা পরিবারগুলো। তীব্র গরমে আশ্রয়ের জায়গাটুকু আঁকড়ে ধরার চেষ্টা করছেন তারা। খাদ্য ও খাবার পানি সংকটে অনাহারে চরম কষ্টে দিন পার করছেন তারা। দ্রুত রোহিঙ্গাদের মাথা গোঁজার ঠাঁই করে দিতে কাজ করছে সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থা।

অগ্নিকাণ্ডে আশ্রয়হীন প্রায় ৪৫ হাজার রোহিঙ্গা : আইওএম
২২ মার্চ, সোমবার বাংলাদেশের কক্সবাজারে অবস্থিত বিশ্বের বৃহত্তম শরণার্থী শিবিরের আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম) পরিচালিত তিনটি ক্যাম্পে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় প্রায় ৪৫ হাজার রোহিঙ্গা শরণার্থী আশ্রয়স্থল বাসস্থান হারিয়েছে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

ঘুমধুম সীমান্তে অনুপ্রবেশের অপেক্ষায় মিয়ানমারের ৪০০ চাকমা

প্রথম আলো | ঘুমধুম ইউনিয়ন পরিষদ, নাইক্ষ্যংছড়ি, বান্দরবান
২ মাস, ৩ সপ্তাহ আগে

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us