‘খালেদ মুহিউদ্দিন জানতে চায়’ ডয়চে ভেলের একটি জনপ্রিয় অনুষ্ঠান। কয়েক দিন আগে সাবেক তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনুর সঙ্গে আমি এতে অংশ নিই। আলোচনার একপর্যায়ে কার্টুনিস্ট কিশোরকে নির্যাতনের প্রসঙ্গ ওঠে। প্রায় মাস দশেক আগে অজ্ঞাতনামা কিছু ব্যক্তি তাকে বাসা থেকে তুলে নিয়ে যায়। কিশোর জানিয়েছে, সরকারের সমালোচনামূলক কার্টুন আঁকার অভিযোগে চড় মেরে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিরা তার কানের পর্দা ফাটিয়ে দেয় এবং লোহার পাত বসানো লাঠি দিয়ে দুপায়ে প্রচণ্ড প্রহার করে। ১০ মাস পরও এসব আঘাতের চিহ্ন ও আলামত সে বহন করে চলেছে। একই সময় আটক হওয়া লেখক মুশতাককে নির্যাতনের যে বিবরণ কিশোর দিয়েছে, তা আরও পাশবিক, বর্বরোচিত, অমানুষিক।