চট্টগ্রাম শহরে ফ্ল্যাট ও প্লটের মালিক তিনি। সীতাকুণ্ডে জমি আছে, রয়েছে ব্যক্তিগত গাড়ি। আয় করেছেন কোটি টাকা। গোলজার বেগম নামের এক নারীর এই সফলতার পেছনে রয়েছে তাঁর পুলিশ কর্মকর্তা স্বামী। নাম মো. নওয়াব আলী। তিনি এখন ঢাকায় সিআইডির উপপরিদর্শক (এসআই) পদে আছেন।
নওয়াব আলীর নামেও ফ্ল্যাট ও জমি আছে। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) তদন্তে উঠে এসেছে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণভাবে তাঁরা অর্জন করেছেন ১ কোটি ৩৮ লাখ টাকার স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ।
দুদক সূত্র জানায়, ১৯৯২ সালে কনস্টেবল পদে যোগ দেন নওয়াব আলী। দুর্নীতির মাধ্যমে অর্জিত টাকার মালিক সাজিয়েছেন স্ত্রী গোলজারকে। মাছ চাষ থেকে ১ কোটি ১০ লাখ আয় টাকা করেছেন বলে কাগজপত্রে দেখালেও বাস্তবে মাছ চাষের অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। তারপরও মাছ চাষ করা হয় মর্মে কর কর্মকর্তারা প্রতিবেদন দিয়েছেন।