বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে সকল প্রতিষ্ঠান বন্ধ

মানবজমিন প্রকাশিত: ০৪ মার্চ ২০২১, ০০:০০

১৯৭১ সালের ৪ঠা মার্চ সকালে টঙ্গী শিল্পাঞ্চল এলাকায় আন্দোলন করছিলেন শ্রমিকরা। এ সময় শ্রমিকদের ওপর সরকারি বাহিনীর গুলিবর্ষণে ৪ জন নিহত হন। আহত হন ১০-১৫ জন শ্রমিক। বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে পুরো টঙ্গী শিল্পাঞ্চলে। নিরীহ শ্রমিকদের হত্যার প্রতিবাদে বঙ্গবন্ধু ওই দিন সরকারকে সতর্ক করে দিয়ে বলেছিলেন- আর যদি একটি গুলি চলে, যদি এক ফোঁটা রক্ত ঝরে, আর যদি একটি বাংলার মানুষকে হত্যা করা হয় তাহলে এর দায়-দায়িত্ব সরকারকেই বহন করতে হবে। তার আগের দিন ৩রা মার্চ পল্টন ময়দানে হাজার হাজার জনগণের উপস্থিতিতে বঙ্গবন্ধু ঘোষণা দেন- দেশের নাম হবে বাংলাদেশ, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের রচিত গান, আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি হবে জাতীয় সঙ্গীত, আর জাতীয় স্লোগান হবে, জয় বাংলা।এই ঘোষণার পর গোটা দেশ চলতে থাকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের একক নির্দেশে। চারদিকে শুধু একই আওয়াজ একই স্লোগান- মুজিব তুমি এগিয়ে চলো আমরা আছি তোমার সঙ্গে। ৪ঠা মার্চ সকাল থেকেই ধানমণ্ডির বঙ্গবন্ধুর বাড়ির সামনে সমবেত হতে থাকে হাজার হাজার মুক্তিকামী জনতা তাদের প্রাণ প্রিয় নেতা কী সিদ্ধান্ত দেন তা শোনার জন্য। ওই দিন বঙ্গবন্ধুর নির্দেশে পূর্ব বাংলার সচিবালয়, হাইকোর্ট, সুপ্রিম কোর্ট, স্টেট ব্যাংক, কেন্দ্রীয় ও প্রাদেশিক সরকারের সব অফিস, সব ধরনের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, বাণিজ্যিক ব্যাংক, বিশ্ববিদ্যালয়, শিল্প কারখানা, স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যায়। সারা দেশে চলতে থাকে অসহযোগ আন্দোলনের কর্মসূচি ও স্বাধীন সার্বভৌম বাংলার দাবিতে সর্বাত্মক হরতাল।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us