কারাবন্দির ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন এখন মৃত্যুরও কারণ

ডেইলি স্টার মাহফুজ আনাম প্রকাশিত: ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২১, ১৬:৫৫

লেখক, সচেতন নাগরিক, মধ্যপন্থী বিরোধী কণ্ঠস্বর এবং চলমান ঘটনার পর্যবেক্ষক ও সমালোচক মুশতাক আহমেদ এখন মৃত। ময়না তদন্তের পরে তার মৃত্যুর কারণ বিষয়ে ধারণা পেয়েছি। কিন্তু, মৃত্যুর আসল কারণ আমরা ইতোমধ্যেই জানি- একটি নিষ্ঠুর ব্যবস্থা, যার মাধ্যমে যে কাউকে তুলে নেওয়া যায়, কারাবন্দি করা যায়, অস্পষ্ট ‘অপরাধে’র অগণিত অভিযোগ আনা যায় এবং মাসের পর মাস বিনা বিচারে, জামিন না দিয়ে, কোনো কারণ ব্যাখ্যা না করেই কারাগারে আটকে রাখা যায়। আমাদের এমন একটি ব্যবস্থা আছে যার কারণে ব্যক্তি স্বাধীনতা এখন ক্ষমতাসীনদের খেলার পুতুলে পরিনত হয়েছে। এসব ঘটনার যেন প্রতিকার নেই।

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অমানবিক ব্যবহার, কোনো কারণ না দেখিয়েই প্রায় ১০ মাস কারাবন্দি করে রাখা, ছয় বার জামিন আবেদন বাতিল করা, আইনের অন্ধকার গোলকধাঁধায় ঘুরানো এবং অন্যায়ভাবে লেখক ও ভাষ্যকার মুশতাক আহমেদের জীবনকে অন্ধকারের অতল গহ্বরে ঠেলে দেওয়া ছাড়া এটা আর কিছুই না। বাস্তবতা এতটাই নিষ্ঠুর এবং যুক্তির বাইরে যে বেঁচে থাকাই যেন অর্থহীন।

মুশতাক আহমেদ কারাগারে মারা গেলেন। তার অপরাধ কী ছিল? বিতর্কিত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে সর্বোচ্চ ১০৫ দিনের মধ্যে তদন্ত শেষ করা এবং চার্জশিট জমা দেওয়ার বাধ্যবাধকতা আছে। কিন্তু, তদন্তকারীরা এই সময়ের মধ্যে তদন্ত শেষ করে চার্জশিট দিতে ব্যর্থ হয়েছেন। শেষ পর্যন্ত গ্রেপ্তার করার আট মাস পরে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়। কারো স্বাধীনতা কি কেবল পুলিশের ‘মনে হওয়ার’র ওপর ছেড়ে দেওয়া যায়?
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

বিক্ষোভের সময় গ্রেপ্তার ৬ জনের জামিন

প্রথম আলো | ঢাকা চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট (সিজিএম) আদালত
৩ বছর, ৯ মাস আগে

কারা কর্তৃপক্ষ বলছে, ভালো মানুষ ছিলেন মুশতাক আহমেদ

প্রথম আলো | কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার
৩ বছর, ৯ মাস আগে

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us