বেসরকারি একটি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করতেন সাদিকা তাসনিম মৃদু। পাশাপাশি সরকারি চাকরির জন্য নিজেকে প্রস্তুত করছিলেন। করোনার সময় অফিস বন্ধ, পরীক্ষারও কোনো খোঁজ নেই। তাই ঢাকা ছেড়ে নিজের বাড়ি পঞ্চগড়ে ফিরে যাওয়া।
অখণ্ড অবসর। কী করা যায়? শৈশব থেকে আঁকাআঁকির শখ। রং-পেনসিলের আঁকিবুঁকি। অনেকটা খেয়ালের বশেই কাপড়ের বুননে ফুল-পাখির নকশা আঁকা। তাতেই এসেছে বাণিজ্যিক সফলতা। করোনাকালে গত ছয় মাসে তাঁর নিজস্ব ডিজাইন করা শাড়ি আর পাঞ্জাবিই বিক্রি হয়েছে প্রায় ১০ লাখ টাকার।