ছোট ছোট অপরাধ থেকে শুরু করে হত্যাকাণ্ড, রাস্তায় উৎপাত থেকে শুরু করে ধর্ষণ, ছিনতাই থেকে মাদকাসক্তি— গত কয়েক মাসে কিশোর গ্যাংদের এ রকম অনেক সংবাদ গণমাধ্যমে শিরোনাম হয়েছে।
অভিযোগ রয়েছে, এই কিশোর গ্যাংদের প্রায়শই পেছন থেকে সমর্থন দেয় ক্ষমতাসীন দলের নেতাদের একাংশ। তারা ‘বড় ভাই’ হিসেবে এই কিশোরদের কাজে প্রভাব বিস্তার করে থাকেন।
গ্যাং সদস্যদের অধিকাংশই মাদকাসক্ত হওয়ার পাশাপাশি মাদক চোরাচালানেও জড়িত। কেউ কেউ নিজেদের শক্তি-সামর্থ্য দেখাতে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র ও দেশীয় অস্ত্র বহন করে। তারা এলাকায় প্রভাব বজায় রাখতে গিয়ে সংঘাতে জড়িয়ে পড়ে।
গত চার মাসে সন্দেহভাজন কিশোরদের হাতে এক ডজনের বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন বলে জানা গেছে।
অপরাধতত্ত্ব বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কা, এই কিশোরদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনার কাজটি খুবই কঠিন হতে পারে।