ওইদিন রাতে নামাজ শেষে আমি ও আমার ভায়রা ইমাম হোসেন ইমরান মসজিদের ভেতরে গেটের সামনে দাঁড়িয়ে কথা বলছিলাম। পরে জুতা নিয়ে বের হওয়ার সময় আমার হাতে নোংরা লেগে যায়। হাত ধুতে যখন অযুখানায় যাই তখনই বিস্ফোরণ হয়। কোনও কিছু বুঝে ওঠার আগেই দেখি শরীরে আগুন লেগে গেছে। দৌড়ে বের হয়ে মানুষের কাছে পানি পানি বলে চিৎকার করতে থাকি। অনেকেই পানি দিয়েছে। পরে পাশেই বাসায় ছুটে যাই, তখন বাসার লোকজন আমাকে প্রথমে ভিক্টোরিয়া এলাকার একটি হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখান থেকে রাতেই শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে নিয়ে আসা হয়।