যমুনার ভাঙনে তিনবার বিলীন হয়েছে বিদ্যালয়টি। সর্বশেষ বিলীন হয়েছে ২০১৯ সালে। ধীরে ধীরে চলে গেছে শিক্ষার্থীরাও।
যে বিদ্যালয় প্রায় ৩০০ শিক্ষার্থীর কোলাহলে মুখরিত থাকত, সেখানে এখন আছে মাত্র ৫২ জন শিক্ষার্থী। চারজন শিক্ষক থাকলেও একজনকে পারিবারিক মামলার কারণে বরখাস্ত করা হয়েছে।
বার বার ঠিকানা ও শিক্ষার্থী হারিয়ে অস্তিত্ব সংকটে ভুগছে ১৩৫ বছরের পুরোনো বগুড়ার ধুনট উপজেলার ভাণ্ডারবাড়ি ইউনিয়নের বৈশাখী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি। একই এলাকার ৫০ বছরের পুরানো বৈশাখী নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়টির চিত্র অভিন্ন।